ভুবনের মেমসাহেব রেচেলের সঙ্গে এখনও যোগাযোগ রয়েছে আমিরের
লগান সিনেমায় ভুবনরা যদি ক্যাপ্টেন রাসেলের দলকে হারাতে পেরে থাকে তবে তার একটা বড় কৃতিত্ব পাওনা ছিল এলিজাবেথের। তার সাথে এখনও যোগাযোগ রাখেন আমির।
ভুবনরা ক্রিকেট খেলতে জানত না। জানত না ক্রিকেট বলটা কেমন দেখতে হয় সেটাও। ক্রিকেটের অ-আ-ক-খ তাদের পর্দায় শিখিয়েছিল যে সে ভুবনের মেমসাহেব এলিজাবেথ।
ইংরেজ হয়েও ইংরাজদের অন্যায় মেনে নিতে পারেনি সে। ভুবনদের পাশে দাঁড়িয়েছিল ক্রিকেট শেখাতে। তাও তার ইংরেজ আত্মীয়পরিজনকে লুকিয়ে।
এই খেলা শেখাতে আসতে আসতে এলিজাবেথ প্রেমে পড়ে যায় গ্রামের সবচেয়ে লড়াকু ছেলে ভুবনের। মুখে কিছু না বললেও সে মনে মনে ভুবনের প্রেমে হাবুডুবু খেতে থাকে। যা ভুবনও বুঝে উঠতে পারেনি।
সিনেমার শেষে অবশ্য ভুবনকে পায়নি এলিজাবেথ। তার প্রেম তার বুকের মধ্যেই থেকে যায়। জেনেছিল শুধু ভুবনের প্রেমিকা রাধা। যা ওই ২ নারীর মধ্যেই সুপ্ত থেকে যায়।
এমনই একাধারে ভুবন ও রাধার মিলন ও এলিজাবেথের ভুবনকে না পাওয়ার যন্ত্রণা একসঙ্গে ফুটে উঠেছে সিনেমার পর্দায়। বাস্তব জীবনে কিন্তু সেই এলিজাবেথের ভূমিকায় অভিনয় করা রেচেল শেলির সঙ্গে ভুবন অর্থাৎ আমির খানের দারুণ যোগাযোগ রয়েছে।
আমির নিজেই সেকথা জানিয়েছেন। এও জানিয়েছেন যে যোগাযোগ তো রয়েছেই এমনকি তাঁদের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও তৈরি হয়েছে। তাতেও কথা হত শেলির সঙ্গে।
যদিও হালে মোবাইল ব্যবহার বন্ধ করায় হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগটা আর হচ্ছেনা। শুধু শেলি বলেই নয়, লগানের অন্য ইংরেজ অভিনেতাদের সঙ্গেও দারুণভাবে যোগাযোগ রয়েছে আমিরের। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা