শেষ ২৪ ঘণ্টায় অবস্থার কোনও উন্নতি হয়নি। শরীরের অনেক অঙ্গই আর কাজ করছে না। লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে রাখা রয়েছেন গত বুধবার থেকেই। গত বুধবার সন্ধেয় প্রধানমন্ত্রী হাজির হয়েছিলেন তাঁর অবস্থার খোঁজ নিতে। অবস্থা সঙ্কটজনক শোনামাত্র বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দিল্লির এইমসে একের পর এক হাজির হতে থাকেন নেতা মন্ত্রীরা। হাজির হন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, মুখতার আব্বাস নাকভি, পীযূষ গোয়েল, রবিশঙ্কর প্রসাদ, জেপি নাড্ডা সহ অনেকে। সকলের মুখে চোখেই ছিল উদ্বেগের ছাপ।
শুধু বিজেপি বলেই নয়, অটলবিহারী বাজপেয়ীর সঙ্কটজনক অবস্থার কথা শুনে দিল্লি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে সকাল থেকেই এইমসের বাইরে ভিভিআইপিদের আসা যাওয়া শুরু হওয়ায় সুরক্ষা বন্দোবস্ত জোরদার করা হয়েছে। প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ব্যারিকেড করে দেওয়া হয়েছে হাসপাতালের আশপাশ। রয়েছে সংবাদমাধ্যমের ভিড়ও। সকলেই চেয়ে আছেন মেডিক্যাল বুলেটিনগুলির দিকে। সেখানেই জানানো হচ্ছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার বর্তমান পরিস্থিতি।