২২শে শ্রাবণ দিনটার মাহাত্ম্য বাঙালিকে নতুন করে বুঝিয়ে দিতে হয়না। বাঙালির মনে প্রাণে জীবনের প্রতিটি মুহুর্তে যে মানুষটা অলক্ষ্যে সব কথা বলে যান সেই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৭৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী এদিন। প্রতি বছরের মতই এবছরও বিভিন্ন জায়গায় পূর্ণ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে দিনটি। শান্তিনিকেতনের গৌর প্রাঙ্গণে এদিন বৈকালিকের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় দিন। বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ ও রবীন্দ্রসংগীতের মধ্যে দিনটির সূচনা হয় রীতি মেনে। এরপর একে একে দিনভরই নানা অনুষ্ঠান রয়েছে।
গীতাঞ্জলির মূল সংস্করণ প্রকাশের জন্য এই দিনটিকেই বেছে নিয়েছিলেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। এছাড়া রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও ঠাকুর পরিবারকে সামনে রেখে প্রদর্শনী। যেখানে থাকছে চমক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মপত্রিকা সর্বসমক্ষে তুলে ধরা হচ্ছে। যা অবশ্যই বহু মানুষের কাছে একটি অন্যতম আকর্ষণ হতে চলেছে। ১ সপ্তাহ ধরে শান্তিনিকেতনে পালিত হবে কবিগুরুর প্রয়াণ সপ্তাহ।