Business

ব্যাঙ্ক ধর্মঘটে চরম সমস্যার শিকার সাধারণ মানুষ

ব্যাঙ্ক ধর্মঘটের প্রভাব যে হয়রানির কারণ হবে তা আগেই অনুমেয় ছিল। হলও তাই। শুক্রবার সকালে অনেকেই ব্যাঙ্কে হাজির হয়ে তা খোলা পাননি। এটিএম-এ হাজির হয়ে টাকা পাননি। অধিকাংশ এটিএম-এরই শাটার ছিল টানা। ফলে টাকার প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও টাকা পাননি সাধারণ মানুষ। শুক্রবারই যে হয়রানি শেষ তেমনটাও নয়। শনিবারও ব্যাঙ্ক ধর্মঘট। আর তার পরদিন রবিবার। ফলে সোমবারের আগে ব্যাঙ্ক বা এটিএম, কোথাও থেকেই টাকা তোলা বা অন্য কাজের সুযোগ নেই।

শুক্রবার সকাল থেকে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের শাখার দরজায় কর্মীদের অবস্থান নজরে পড়েছে। কর্মীদের দাবি তাঁদের বাধ্য হয়েই ধর্মঘটের পথে যেতে হয়েছে। কারণ পরের পর বৈঠক করেও কোনও সুরাহা হয়নি। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ তাঁদের দাবিতে আমল দিচ্ছেন না। অনেক সময় গ্রাহকরা ব্যাঙ্কের দরজায় হাজির হলে তাঁদের বুঝিয়ে ফেরত পাঠিয়েছেন ব্যাঙ্ক কর্মীরা।


ব্যাঙ্কের কর্মীদের মাইনে বৃদ্ধি, সপ্তাহে ৫ দিন কাজ সহ বেশ কিছু দাবিতে এই ধর্মঘটের রাস্তায় গিয়েছে ব্যাঙ্কের কর্মী সংগঠনগুলির মিলিত সংগঠন। তাদের দাবি এই ধর্মঘটে কাজ না হলে তারা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের পথে পা বাড়াবে। সেক্ষেত্রে মার্চেও ধর্মঘটের সম্ভাবনা রয়েছে। তাতেও ফল না হলে এপ্রিলেও হতে পারে বড় ধরনের আন্দোলন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা


Show Full Article

One Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button