এ দৃশ্য অত্যন্ত অশুভসূচক, দুর্দশার সীমাপরিসীমা থাকেনা
বিষয়টিতে অবিশ্বাসী অথচ সমস্যায় আছেন, তাঁরাও না হয় একবার ভাবুন। জীবনে একবার এই দৃশ্য চোখে পড়েছে। একটা বছর দুর্দশার আর সীমা পরিসীমা ছিলনা।
এখানে যে বিষয়গুলি উল্লেখ করছি তা আমার মন গড়া কোনও কথা নয়। যে কাজগুলির কথা বলছি তাতে বড় ধরণের আর্থিক খরচের মধ্যে পড়তে হবে বলে মনে হয় না।
বিভিন্ন সময়ে ভারতের নানা প্রান্তে ভ্রমণকালীন পথচলতি সাধুসঙ্গের সময় মানুষের কল্যাণে সাধুদের দেওয়া উপদেশের ভিত্তিতে এই কথাগুলি বলা।
যাঁরা নানান সমস্যায় আছেন, আর যাঁরা এই বিষয়গুলিতে একেবারেই অবিশ্বাসী অথচ সমস্যায় আছেন, তাঁরাও না হয় কোরামিন বা ডেকাড্রন না ভেবে অবিশ্বাসের সঙ্গেই করে দেখতে পারেন, আর যাই হোক, ক্ষতি কিছু হবে না।
বিভিন্ন পশুপাখির মৈথুন প্রায়ই অনেকের চোখে পড়ে চলার পথে। তবে কাকের মৈথুন দৃশ্য দেখা অত্যন্ত অশুভসূচক। এতে সারা বছর শারীরিক, মানসিক, কর্মজীবন থেকে শুরু করে সার্বিক অবস্থা বিব্রত করতে থাকে বড্ড বেশি। মনের শান্তির বারোটা বেজে যায়। সম্মানহানি নিশ্চিত।
জীবনে একবার কাকের মৈথুনদৃশ্য চোখে পড়েছে। একটা বছর দুর্দশার আর সীমা পরিসীমা ছিল না। — তথ্য — শিবশংকর ভারতী