রাতে আয়নায় মুখ কেন দেখবেন না, ঘটনাটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি
জীবনে মোট পাঁচজন কুমারী ও সধবা মহিলার মুখে শুনেছি এ ঘটনা। রাতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্রত্যক্ষ করেছেন এই ভয়ানক ঘটনা।
রাতে আয়নায় মুখ দেখতে নেই, দেখলে কলঙ্ক রটে। আসলে কলঙ্কের কথা বলা হয়েছে, কেউ যেন রাতে আয়নায় মুখ না দেখে। আমার অভিজ্ঞতা একেবারে অন্য ধারায় প্রবাহিত।
১৯৭২ সালের ১০ মার্চ মধুমতী সাধনায় সিদ্ধ এক তন্ত্রসাধকের সঙ্গলাভ করি কামাখ্যায়। তখন বোধবুদ্ধি ও কাণ্ডজ্ঞান তেমন ছিল না। কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন যা আমার স্মৃতিতে আজও অটুট, বেটা, একমাত্র রাতে প্রেতাত্মার আবির্ভাব ঘটে আয়নায়।
কর্মজীবনে পেশার সুবাদে বহু মানুষের সান্নিধ্যে আসতে হয়। তাদের মুখে জেনেছি, বেশ কিছু মহিলার রাতে মাথায় তেল দেওয়া বা চুল আঁচড়ানোর অভ্যাস আছে এবং সেটা প্রায় ক্ষেত্রেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে।
জীবনে মোট পাঁচজন কুমারী ও সধবা মহিলার মুখে শুনেছি, রাতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুল আঁচড়ানোর সময় অচেনা কোনও মৃতের মুখ ভেসে উঠতে দেখেছেন। তারপর থেকে শারীরিক মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের যেন পরিসীমা নেই। বহু তান্ত্রিক ওঝা বদ্যি করে আজও তাঁরা এই যন্ত্রণা হাত থেকে মুক্তি পাননি। ঘটনা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। — তথ্য — শিবশংকর ভারতী