পূজাবার্ষিকীর ভিড়ে নিজের মত করে আত্মপ্রকাশ করল শারদীয়া ‘ময়ূরপঙ্খী’। একটা মন ভাল করা প্রয়াস। গল্প, কবিতা, ভ্রমণ, শিশুবিভাগ, রান্নাবান্না, চিকিৎসা। সব নিয়ে এক জমজমাটি শারদীয়া। যাঁদের চিকিৎসা শব্দটায় একটা খটকা লাগল, মানে শারদীয়ায় চিকিৎসা শব্দটা কিছুটা বেমানান মনে হল, তাঁদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখা ভাল ‘ময়ূরপঙ্খী’ পাঠকপাঠিকার হাতে পৌঁছেছে এক চিকিৎসক ও তাঁর পরিবারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়। চলতি বছরেই ম্যাগাজিন আকারে আত্মপ্রকাশ। ফলে এবারের দুর্গাপুজোই ‘ময়ূরপঙ্খী’-র প্রথম দুর্গাপুজো। প্রথম শারদ সংখ্যা। যা উৎকর্ষতার গুণে মনোগ্রাহী। ইতিমধ্যেই পাঠকপাঠিকার বাহবা কুড়িয়েছে ‘ময়ূরপঙ্খী’।
পেশায় চিকিৎসক। ফলে রাতদিন ব্যস্ততা তুঙ্গে। তার মাঝেও সময় বার করে মনের খিদেটা ‘ময়ূরপঙ্খী’ প্রকাশের মধ্যে দিয়ে মেটানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন চিকিৎসক প্রভাত ভট্টাচার্য। যে প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ না জানিয়ে উপায় নেই। একটা কথা মানতেই হচ্ছে, শারদীয়া হিসাবে নিজের জায়গায় ‘ময়ূরপঙ্খী’ কিন্তু সকলের মনে একটা আলাদা জায়গা করে নিল। ইংরাজিতে একটা প্রবাদ প্রচলিত, মর্নিং সোজ দ্যা ডে। ‘ময়ূরপঙ্খী’-র গুণগতমান কিন্তু আত্মপ্রকাশেই শুনিয়ে দিল তার আগামী সাফল্যের পদধ্বনি।