বর্তমানে নিমগাছের গোঁড়ায় অবস্থান হলেও একটি প্রাচীন বেলগাছ ছিল এখানে। কালের নিয়মে সেই গাছ গিয়েছে লুপ্ত হয়ে। বেলগাছের নীচে মহাদেবের আবির্ভাব কারণেই শিবলিঙ্গের নাম হয়েছে বিল্বকেশ্বর মহাদেব। এই মহাদেবের সপ্রশংস উল্লেখ আছে স্কন্দপুরাণে।
বিল্বকেশ্বর পর্বতের এই ক্ষেত্রটিতেই পুরাণের কালে হিমালয়ের কন্যা পার্বতী তপস্যা করেন মহাদেবকে বিবাহের জন্য। তপস্যায় প্রীত হন মহাদেব। আবির্ভূত হয়ে বিবাহের প্রতিশ্রুতি ও বর প্রদান করেন পার্বতীকে।
আবির্ভূত হয়েছিলেন শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে। সেই জন্যে প্রতি বছর ওই তিথিতে বিশেষ পুজো উৎসব হয় বিল্বকেশ্বর মহাদেব মন্দিরে।