সিমলা স্ট্রিটের সামনে সকাল থেকেই জমতে শুরু করেছিল ভিড়। বিধান সরণির ওপর বিজেপি কর্মী সমর্থকেরা জমা হতে থাকেন। কর্মী সমর্থকদের অনেকেই এসেছিলেন বাইকে। এখান থেকেই শুরু হওয়ার কথা ছিল বিজেপির যুব মোর্চার বাইক মিছিল। যা যাবে উত্তরবঙ্গ পর্যন্ত। এই মিছিল হাইকোর্টের পর্যবেক্ষকের নজরদারিতে হবে বলে আগেই জানিয়েছিল আদালত। সেইমত ঘড়ি ধরে স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ির সামনে সকালে হাজির হন আদালত নিযুক্ত পর্যবেক্ষক। যদিও যে সময় দেওয়া হয়েছিল তা না মানা হওয়ায় ক্ষুব্ধ হন তিনি। বিজেপির রাজ্য সভাপতির দেরি নিয়ে রীতিমত ক্ষুব্ধ ছিলেন পর্যবেক্ষক। বাইক মিছিল দিলীপবাবুর পতাকা নাড়ার পরই শুরু হওয়ার কথা। অথচ নির্ধারিত সময় পার করেও তাঁর দেখা নেই। রাস্তায় অপেক্ষা করছেন আদালতের পর্যবেক্ষক। এতে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন তিনি। যদিও পরে দিলীপবাবু এসে জানান ঘন কুয়াশার কারণে কর্মীদের আসতে দেরি হওয়ায় এই দেরি হল। পরে তিনি দলীয় পতাকা নেড়ে মিছিল শুরু করেন বেলা পৌনে ১১টায়। মিছিল ঘিরে ছিল প্রচুর পুলিশি বন্দোবস্ত।
এদিকে বিজেপির বাইক মিছিলে এদিন তৃণমূল হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে। মুরারিপুকুরের কাছে মিছিলে হামলা হয় বলে অভিযোগ করেছে বিজেপি। সেখানে কিছুটা উত্তেজনারও সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।