ক্যানসার জানতে ৪০–এর আগে এই কাজটি না করলেও হবে
ক্যানসার যখন অনেকটা ছড়িয়ে পড়ে তখন তাঁরা নানা উপসর্গ দেখে বুঝতে পারেন। ফলে চিকিৎসা শুরু হতে অনেকটা দেরি হয়ে যায়।
স্তন ক্যানসার এক মারণব্যাধি। যা সারা বিশ্বের বহু মহিলার জীবন অসময়ে শেষ করে দিচ্ছে। অনেক সময়েই মহিলারা স্তন দেখে বুঝতে পারেননা তাতে জন্ম নিয়েছে স্তন ক্যানসার।
তা যখন অনেকটা ছড়িয়ে পড়ে তখন তাঁরা নানা উপসর্গ দেখে বুঝতে পারেন। ফলে চিকিৎসা শুরু হতে অনেকটা দেরি হয়ে যায়। সেকথা মাথায় রেখে অনেক মহিলাই নিয়মিত ম্যামোগ্রাফি করিয়ে থাকেন।
ম্যামোগ্রাফি হল স্তনের এক্স-রে। যা দেখে চিকিৎসকেরা দ্রুত ধরে ফেলতে পারেন ক্যানসারের উপস্থিতি। ফলে চিকিৎসাও শুরুতেই শুরু হয়ে যায়। যা দ্রুত স্তন ক্যানসার সারিয়েও দেয়। তাই ম্যামোগ্রাফি প্রতি বছর করিয়ে থাকেন অনেক মহিলা। এমনকি তরুণী অবস্থা থেকেই অনেকে ঝুঁকি না নিয়ে এই ম্যামোগ্রাফি করান।
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, ৪০ বছরের আগে নিয়মিত ম্যামোগ্রাফির প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ তরুণী বা যুবতী নারীদের ক্ষেত্রে ম্যামোগ্রাফির প্রয়োজন নেই, বরং তাঁরা তাঁদের স্তন নিজেরাই পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
চিকিৎসকেরা আরও জানাচ্ছেন, ম্যামোগ্রাফিতেও স্তনে কোনও মাংসপিণ্ড ধরা পড়লেই যে তা ক্যানসার তা নাও হতে পারে। অন্য কারণেও মাংসপিণ্ড হতে পারে।
ফলে প্রথমেই ক্যানসার ধরে নেওয়ার কিছু নেই। মোদ্দা কথা চিকিৎসকেরা কিন্তু ৪০ বছর বয়সের আগে মহিলাদের ঘন ঘন ম্যামোগ্রাফিতে উৎসাহ দিচ্ছেন না। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা