গৃহস্থের বাড়িতে ঢুকে গরম জলে স্নান করে গেল ভাল্লুক
কেউ কোথাও নেই দেখেই বাড়িতে ঢোকে সে। তারপর যা করে তা দেখে অনেকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না যে ভাল্লুকের এত বুদ্ধি হয়।
বাড়ির কেউ সেখানে ছিলেননা। কিছু জানাও যেত না যদি না ওখানে সিসিটিভি থাকত। সেই সিসিটিভি ক্যামেরাতেই সবকিছু ধরা পড়েছে। সেখানে দেখা গেছে বাড়িটিতে খোলা আকাশের নিচেই রয়েছে একটি বাথটব। বিশাল বাথটব।
সুইমিং পুলের মত বড় না হলেও বেশ বড়। তারই পাশে রয়েছে একটি ঢাকা মত জায়গা। কিসের ঢাকা তা অনেকে প্রবেশ করে হয়তো বুঝতেও পারবেননা। কিন্তু নব্য প্রজন্মের এক তরুণ ভাল্লুক সেটাও জানে।
সে ঠান্ডা জলের বাথটবটি দেখেও না দেখে সোজা ব্যস্ত হয়ে পড়ে ওই ঢাকা সরাতে। ঢাকাটি কার্যত মানুষের ধাঁচেই অর্ধেক ফাঁক করে ফেলে। তারপর নিজের পেট থেকে নিচের অংশ ডুবিয়ে দেয় ওই ঢাকার তলায় থাকা জলে। যে জল ঠান্ডা নয়, গরম।
ওই হটটবে বেশ কিছুটা সময় কাটায় ভাল্লুকটি। তারপর তা থেকে বেরিয়ে আসে। হটটব সাধারণভাবে শরীরের ক্লান্তি দূর করার জন্য ব্যবহৃত হয়। জাকুজি বলেও এই হটটবকে ডাকা হয়।
হালকা গরম জলে শরীরটা ডুবিয়ে সব ক্লান্তি মুছে ফেলার এ এক স্বাস্থ্যকর উপায়। কিন্তু একটা ভাল্লুক তা জানল কীভাবে সেটাই এখন সকলের প্রশ্ন।
ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নারডিনো কাউন্টির একটি বাড়িতে এই ঘটনা ঘটেছে। নতুন প্রজন্মের ভাল্লুকরা এখন ঠান্ডা জল ছেড়ে কীভাবে গরম জলে স্নান করতে হয় সেটাও তাহলে শিখে গেল!