দেশে ফিরেই রেস্তোরাঁয় খাবার দেওয়ার কাজে নেমে পড়লেন রূপোজয়ী অলিম্পিয়ান
রেস্তোরাঁর টেবিলে টেবিলে খাবার দিয়ে বেড়াচ্ছেন দেশের হয়ে সদ্য প্যারিস থেকে রূপোজয়ী অ্যাথলিট। যা বহু মানুষের নজর আটকে দিয়েছে।
তিনি দেশের হয়ে রূপো জয় করে এনেছেন। প্যারিস অলিম্পিকস থেকে তিনি দেশকে একটি রূপো এনে গর্বিত করেছেন। বয়স ১৮ বছর। কিশোরী মেয়েটি যখন রূপোর পদক পাওয়ার পর পোডিয়ামে ছবি তোলা হচ্ছিল তখন একটি কাণ্ডও ঘটান। তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন ইতালির সোনা ও ব্রোঞ্জজয়ী।
ছবি তোলার সময় বহু পুরনো রেওয়াজ হল পদক জয়ীরা তাঁদের গলায় ঝোলানো পদকটিতে কামড় দেবেন। আর ঠিক তখনই ছবি উঠবে। সে সময় এই অষ্টাদশী কিশোরী পাশের ২ পদক জয়ীকে দেখে শেখার চেষ্টা করেন কেমন করে পদকে কামড় দিতে হয়।
তা ঠিক করে তিনি করতেও পারেননি। বরং মুখের কাছে পদকটি নিয়ে গিয়ে থেমে যান। দাঁতে ঠেকাননি। ব্যাল্যান্স বিম জিমন্যাস্টিকসে চিনের ঝু ইয়াইন সকলের নজর কেড়ে নেন। তাঁর দারুণ জিমন্যাস্টিকস তাঁকে রূপোর পদক এনে দেয়।
ভারতের দিকে তাকালে দেখা যায় একটিই রূপো এবার অলিম্পিকস থেকে এনে দিয়েছেন নীরজ চোপড়া। তিনি দেশে ফেরার পর যোগ্য সম্মানও পেয়েছেন। অনেক জায়গা থেকে সম্বর্ধনাও পাচ্ছেন।
অন্যদিকে চিনের রূপোজয়ী অষ্টাদশী দেশে ফিরে পৌঁছে গেছেন তাঁর পারিবারিক রেস্তোরাঁয়। সেখানে পরিবারকে সাহায্য করতে টেবিলে টেবিলে খাবার পরিবেশন করে বেড়াচ্ছেন তিনি। তাও আবার সেই অলিম্পিকসের পোশাকে।
এই ছবি ছড়িয়ে পড়তে সময় নেয়নি। চিনের হয়ে রূপো জিতে আনা হেংইয়াং শহরের বাসিন্দা মেয়েটি দেশে ফিরে এখন ব্যস্ত রেস্তোরাঁয় পরিবেশনের কাজে।