World

৩ কোটিতে এমন একটাই হয়, বরাত জোড়ে রক্ষা পেল বিরল চিংড়ি

৩ কোটির মধ্যে একটাই এমনটা হয়। সেই অতি বিরলতম চিংড়ি এসেছিল রেস্তোরাঁয়। খাওয়ার জন্যই আনা। কিন্তু খাওয়া হল না। কি বিশেষত্ব ওই চিংড়ির।

এমন চিংড়ি দেখেছেন কি? এ চিংড়ি একটি রেস্তোরাঁয় এসেছিল। যেখানকার চিংড়ির পদ বিখ্যাত। এ রেস্তোরাঁয় লাল চিংড়ির পদ বিক্রি হয়। সেই সুস্বাদু পদে রসনা তৃপ্তি করতে বহু মানুষ হাজির হন। চাহিদা থাকায় নিয়মিত সেখানে চিংড়ির যোগান আসে। যখন আসে তখন প্রচুর পরিমাণে চিংড়িই আসে।

চিংড়ি যখন রেস্তোরাঁয় পাঠানো হয় তার আগে তা ভাল করে পরীক্ষা করা হয়। যদি সেই চিংড়ির মধ্যে কোনও বিরল প্রজাতির চিংড়ি পাওয়া যায় তাহলে সেটিকে সরিয়ে রেখেই রেস্তোরাঁয় বাকি চিংড়ি পাঠানো হয়। এক্ষেত্রে সেখানেই কোনও গলদ থেকে গিয়েছিল। ফলে রেস্তোরাঁটিতে চিংড়িটি চলে আসে।


আদপে চিংড়িটি অতি বিরলের দলে পড়ে। ৩ কোটি চিংড়ির মধ্যে ১টি এমন হয়। যার গায়ের রং হয় কমলা। কমলা রংয়ের চিংড়িকে অতি বিরলের দলে ফেলা হয়।

কলোরাডোর এই রেস্তোরাঁটিতে সেই ৩ কোটিতে একটি চিংড়ি এসে পড়েছিল। রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ তা গ্রাহকদের খাবারের টেবিলে সাজিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু তাঁরা তা করেননি।


বরং এই বিরল চিংড়িটিকে আলাদা করে রাখেন তাঁরা। একটি অ্যাকোয়ারিয়ামে তার জায়গা হয়েছে। সেখানে এই কমলা চিংড়ি বহাল তবিয়তেই রয়েছে। অনেক চিংড়িপ্রেমীও মেনে নিচ্ছেন তাঁরা জীবনে এমন চিংড়ির দেখা পাননি।

প্রসঙ্গত আরও একধরনের চিংড়িকে অতি বিরল বলা হয়। তা হল নীল রংয়ের চিংড়ি। এই নীল চিংড়িও পাওয়া গেলে তা রান্না হয়না। বরং অ্যাকোয়ারিয়ামে আলাদা করে সংরক্ষিত করা হয়।

Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button