National

বাজি বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা, দিল্লিতে দিওয়ালির সন্ধে দেখে বোঝা গেল না

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে দিল্লিতে বাজি বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল। তা নিয়ে বাজি ব্যবসায়ীরা ক্ষোভও প্রকাশ করেছিলেন। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, বাজিহীন দিওয়ালির পর দিল্লির দূষণ মাত্রা পরিমাপ করে দেখা হবে অন্যান্য বছর দিওয়ালির পরের সঙ্গে তুলনামূলকভাবে তা কতটা নিয়ন্ত্রিত। কিন্তু দিওয়ালির দিন সন্ধে নামতেই দিল্লি দেখল অন্য দৃশ্য। দেদার পুড়ল বাজি। রাস্তা মুখ ঢাকল বাজির পোড়া খোলে। যত সন্ধে গড়িয়ে রাত নেমেছে ততই বেড়েছে বাজি পোড়ানোর মাত্রা। বেড়েছে শব্দবাজির তাণ্ডব।

শুধু দিল্লি বলেই নয়, দিল্লির আশপাশের নয়ডা, গাজিয়াবাদ, গুরুগ্রামেও ছিলই একই দৃশ্য। ফলে যে উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এবার বাজি বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করল সুপ্রিম কোর্ট, বাস্তবে বাজি পোড়ানোর হিড়িকে তা কতটা ধরা পড়বে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে যায়। যদিও দিল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ জানাচ্ছে ২০১৬-তে দিওয়ালির মধ্যরাতে দূষণ মাত্রা যা ছিল এবার তার চেয়ে কম রেকর্ড হয়েছে।


এদিকে দিওয়ালির পরদিন অর্থাৎ শুক্রবার সকালের আলো ফুটতেই দিল্লিবাসীর জন্য অন্য সমস্যা মাথাচাড়া দিয়েছে। এদিন সকালে দিল্লিতে এতটাই কুয়াশার দাপট ছিল যে ২ হাত দূরেও কিছু দেখতে রীতিমত বেগ পেতে হয়েছে। যার মুখ্য কারণ হিসাবে দায়ী করা হয়েছে লাগামহীন দূষণকেই।


Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button