আইএস প্রধান আল বাগদাদি-র মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সিরিয়ায় রাতের অন্ধকারে বাগদাদির গোপন ডেরায় হানা দিয়ে তাকে খতম করে মার্কিন সেনার বিশেষ বাহিনী। হেলিকপ্টারে সিরিয়ায় ঢুকে বাগদাদি পর্যন্ত পৌঁছতে প্রচুর বোমা নিক্ষেপ, গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। তাতে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আইএস-এর আরও সদস্য মারা যায়। পরে বাগদাদিকে কোণঠাসা করে ফেলার পর বাগদাদি আত্মহত্যা করে। তখনই প্রশ্ন উঠছিল বাগদাদির মৃত্যু কী তবে আইএস শেষ হওয়া নিশ্চিত করল? নাকি আইএস তার নৃশংস তাণ্ডব একইভাবে অন্য কারও নেতৃত্বে চালিয়ে যাবে?
ডোনাল্ড ট্রাম্প কিন্তু দাবি করছেন বাগদাদির উত্তরসূরি হিসাবে যাকে আইএস ঠিক করে রেখেছিল তাকেও মার্কিন সেনা ওদিনের অপারেশনে খতম করতে সমর্থ হয়েছে। ফলে বাগদাদির পরেই যার আইএস সামলানোর দায়িত্ব নেওয়ার কথা সেও নেই। এই অবস্থায় অনেকেই আশ্বস্ত হচ্ছেন যে আইএস-এর ক্ষমতা অনেকটাই কমে গেল।
প্রশ্ন হল বাগদাদির পরে আইএস তাদের প্রধান পদের জন্য কাকে ঠিক করে রেখেছিল, যাকে মার্কিন সেনা খতম করল? এ প্রশ্নের উত্তর অবশ্য ট্রাম্প দেননি। তিনি কারও নাম জানাননি। যাকে খতম করা হয়েছে বলে তিনি নিশ্চিত করেছেন সেই বাগদাদির উত্তরসূরি নাম তাঁর মুখে শোনা যায়নি। মার্কিন সেনাও কিন্তু জানাচ্ছে আইএস-এর আর এক নেতা খতম হয়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা