বুধবার মহরমের কারণে বিসর্জন সম্ভব হয়নি। তাই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে টুকটুক করে শুরু হয়েছিল ভাসান। সন্ধে নামতে বহু বারোয়ারিই ঠাকুর বিসর্জনে বেরিয়ে পড়ে। ফলে সন্ধে থেকেই গঙ্গার ঘাটগুলিতে একের পর এক বারোয়ারি এসে হাজির হয়। লম্বা লাইন পড়ে যায় বিসর্জনের।
এদিকে ঠাকুর বিসর্জনকে কেন্দ্র করে গঙ্গার ঘাটগুলিতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়েছে। প্রতিটি ঘাটে একজন করে জয়েন্ট কমিশনার পদমর্যাদার পুলিশ আধিকারিক রয়েছেন। আছেন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের আধিকারিকরাও। বাজে কদমতলা ঘাটে একটি পুলিশ কন্ট্রোল রুমও খোলা হয়। এদিকে ভাসানের পর গঙ্গার দূষণ রোধেও তৎপর পুরসভা। প্রতিটি ঘাটেই দ্রুত আবর্জনা পরিস্কার করে ফেলার ব্যবস্থা করা হয়েছে।