Kolkata

বিকেল নামতেই বিসর্জনের জাঁকজমকে মাতোয়ারা কলকাতা

বিজয়া দশমীতে কিছু ঠাকুর ভাসান হলেও একাদশীতে সেই অর্থে ভাসান হয়নি। দ্বাদশী সোমবার, ছিল গান্ধী জয়ন্তীর ছুটিও। ফলে এদিনই কলকাতা সহ শহরতলীর অধিকাংশ ঠাকুর বিসর্জন হয়। বিকেল নামার অপেক্ষা। তারপরই শুরু হয়ে গিয়েছিল একের পর এক বিসর্জন। কলকাতার ১৯টি ঘাটে বিসর্জন হয় এদিন। বিসর্জন নির্বিঘ্নে করতে পুলিশ ও পুরসভার ব্যস্ততা ছিল তুঙ্গে। বিকেলের দিকে একবার গঙ্গার ঘাটে বিসর্জনের ব্যবস্থা নিজে সরেজমিনে দেখে যান কলকাতার মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। এবারও কলকাতা পুরসভার তৎপরতা ছিল তুঙ্গে। ঠাকুর জলে পড়া থেকে কাঠামো তুলে ধারে জমা করা। যাবতীয় অন্যান্য জিনিসপত্র আলাদা করা। জলে যাতে দূষণ না ছড়ায় সেদিকেও কড়া নজর রাখা হয়েছিল।

এদিন অনেক বারোয়ারির বিসর্জনের শোভাযাত্রা ছিল জাঁকজমকপূর্ণ। যা দেখার জন্য প্রতি বছরের মত এদিনও বিভিন্ন রাস্তার দুধারে ভিড় জমান সাধারণ মানুষ। রাত গড়ালেও বিসর্জন কিন্তু চলেছে নাগাড়ে।



Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button