
বিকেল নামার অপেক্ষা। তারপরই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রাবণ দহন শুরু হয়ে যায়। এটাই পরম্পরা। এটাই দশেরার মূল আকর্ষণ। এদিনই রাবণকে বধ করেন রাম। রাবণ বধের সেই মুহুর্তকে প্রতি বছর দশেরা হিসাবে পালন করে থাকেন ভারতবাসী। এদিন পাটনা, মহীশূর, দিল্লি, অমৃতসর, লখনউ থেকে শুরু করে দেশের প্রতিটি কোণায় দশেরা পালিত হয়েছে ঐতিহ্য মেনেই। রাম সেজে ছোঁড়া তির গিয়ে লেগেছে কুম্ভকর্ণ, ইন্দ্রজিৎ এবং সবশেষে দশাননের অতিকায় পুতুলে। আর তাতেই হয়েছে প্রতীকী রাবণবধ। আতসবাজি ও অন্যান্য দাহ্য বস্তু জ্বলে উঠেছে দাউদাউ করে। দর্শকদের বিশাল ভিড় উল্লাসে চেঁচিয়ে উঠেছে জয় সীয়ারাম, জয় সীয়ারাম! সে ধ্বনি গুঞ্জরিত হয়েছে বিশাল ময়দান চত্বর জুড়ে। এদিন লখনউতে দশেরার রাবণ দহনে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।