মহাযজ্ঞের মাহেন্দ্রক্ষণ আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা। ভারতে আসর সাজানো সেই ফুটবল মহাযজ্ঞের ফাইনালের আগে তাই সুরক্ষা থেকে সাজসজ্জা, কোথাও ফাঁক রাখতে নারাজ উদ্যোক্তা থেকে প্রশাসন। যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে আলো, আলপনায়। ভারতীয় সংস্কৃতির এক অন্যতম অঙ্গ আলপনা। সেই আলপনাতেই যুবভারতীর প্রবেশপথকে সাজিয়ে তুললেন উদীয়মান চিত্রশিল্পীরা।
আর্ট কলেজের ছাত্রছাত্রীদের শেষ কয়েকদিনের যাবতীয় পরিশ্রমের লক্ষ্য ছিল একটাই। অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনালে যুবভারতীকে একটু অন্য ছোঁয়ায় সাজিয়ে তোলা। তাঁদের রং তুলির যুগলবন্দিতে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের প্রবেশপথে এদিন রং স্বমহিমায় খেলা করেছে।
সমস্ত রাস্তা জুড়ে তাঁদের এই প্রয়াস মনে করিয়ে দিয়েছে পুরনোকে। মাটির দেওয়ালে, মেঝেতে, দালানে আঁকা হত সুন্দর আলপনা। খড়িমাটি ও তুলো দিয়েই ছিল আঁকার চল। যে পুরাতনি শিল্পে এখন লেগেছে রামধনুর পরশ।
শিল্পীদের এই আলপনা শুধু কলকাতাকে বিশ্বের দরবারে গর্বিত করেছে এমন নয়, এই শিল্পকীর্তি তাক লাগিয়ে দিয়েছে বিদেশি খেলোয়াড়, কর্মকর্তা থেকে পর্যটকদের।