ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগীদের ফাইলিং ও কর প্রদানের ক্ষেত্রে নিয়মে সরলীকরণ করল জিএসটি কাউন্সিল। যা দেশের বিশাল সংখ্যক এসএমই ক্ষেত্রের শিল্পোদ্যোগীদের কাছে দীপাবলি উপহারের চেয়ে কম নয়। এখন থেকে তাঁদের প্রতি ৩ মাসে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। অন্যদিকে রফতানিকারক সংস্থাগুলির জন্য আইন সরল করার পথে হেঁটেছে কাউন্সিল। সেইসঙ্গে ২৭টি জিনিসের ওপর করের বোঝা কমিয়েছে। এদিন জিএসটি কাউন্সিলের ২২তম বৈঠক থেকে কার্যত এই ৩টি প্রধান ইতিবাচক দিক বেরিয়ে এসেছে।
জিএসটি চালু হয়েছে ৩ মাস অতিবাহিত। তারপর এদিনের স্বস্তি অবশ্যই বাণিজ্যমহলকে অনেকটা শান্তি দিয়েছে। এদিকে যে ২৭টি জিনিসের ওপর জিএসটি-তে চাপানো করের বোঝা লাঘব করা হয়েছে তারমধ্যে রয়েছে – খাকড়া, চকলা করা শুকনো আম, ব্র্যান্ডেড নয় এমন আয়ুর্বেদিক ওষুধ, ডিজেল ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ, গম পেষাইয়ের পাথর, ই-ওয়েস্ট, ব্র্যান্ডেড নয় এমন নোনতা, জরি, ইমিটেশন ইত্যাদি।
এদিকে জিএসটি চালুর পর সবচেয়ে বেশি বিরোধিতা এসেছিল টেক্সটাইল সেক্টর থেকে। সেখানে এদিন মানুষের হাতে তৈরি সুতোর ওপর জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে নামিয়ে ১২ শতাংশ করেছে জিএসটি কাউন্সিল।