বোঝা বাড়ছে মধ্যবিত্তের, দাম বাড়ছে দই, আটার মত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের
সোমবার থেকে অনেকগুলি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে। জিএসটি বসায় দাম বাড়ছে এগুলির। খরচ বাড়ছে হাসপাতাল থেকে হোটেলের ঘরেরও।
আদা, দইয়ের মত দৈনন্দিন জীবনের খাবারের দামেও এবার জিএসটি বসল। ফলে সোমবার থেকে সেগুলির দাম বাড়তে চলেছে।
এছাড়া আগে থেকে প্যাকেট করা ও লেবেল সাঁটা খাদ্যশস্যের ওপরও জিএসটি বসায় সেগুলির দামও চড়ছে। সবই সোমবার থেকে দামি হচ্ছে। দই বা আদার ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি লাগু হয়েছে। ফলে এগুলির দাম বাড়তে চলেছে।
খাবার তো রয়েছেই, সেইসঙ্গে আরও বেশ কিছু খরচ বাড়ছে সাধারণ মানুষের। যেমন বেড়াতে গিয়ে হোটেলে তো অনেকেই ঘর বুক করেন। ১ হাজার টাকা পর্যন্ত হোটেল ভাড়ার ওপর এবার থেকে গুনতে হবে ১২ শতাংশ জিএসটি। ফলে সে খরচ বাড়ল।
একইভাবে ৫ হাজার টাকা প্রতিদিন খরচের হাসপাতালের ঘরে এবার ৫ শতাংশ জিএসটি লাগু হচ্ছে। ফলে খরচ সেখানেও বাড়ছে। তবে আইসিইউ-তে জিএসটি লাগু হয়নি।
অন্যদিকে প্রিন্টিং কালির ওপর জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে। এই বৃদ্ধি হয়েছে আঁকার রংয়ের দামের ওপরও।
এছাড়া কাঁটা, চামচ, কাগজ কাটার ছুরি, পেনসিল ছোলার কল, এলইডি বাল্বের দাম বাড়ছে। এখানেও জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে।
এভাবে এই সময় এই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধির কড়া সমালোচনা করেছে কংগ্রেস। তাদের বক্তব্য, এখন মুদ্রাস্ফীতির ধাক্কায় সাধারণ মানুষের পকেটে এমনিতেই টান পড়েছে। সেখানে এভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ানোর এটা সঠিক সময় ছিলনা। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা