প্রথমত, ১৯৪৭-এর ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা পাওয়ার দিন, ১৯৭২-এ স্বাধীনতার হীরক জয়ন্তী উপলক্ষে ও ১৯৯৭ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে, এই ৩ বার সংসদের সেন্ট্রাল হলে মধ্যরাতে দিনটি পালিত হয়েছিল। সেই স্বাধীনতা দিবস, যে স্বাধীনতার লড়াইয়ে বিজেপির কোনও যোগদান ছিল না। আর দ্বিতীয়ত, দেশে কৃষক, দলিত ও সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্র কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এই দুই কারণকে সামনে রেখে তাঁরা ৩০ জুন মধ্যরাতে দেশে জিএসটি চালুর অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ। গত বুধবার তৃণমূল জানিয়েছিল তারা জিএসটি-র অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাফ জানান, মোদী সরকার জিএসটি লাগু নিয়ে তাড়াহুড়ো করছে। আরও অন্তত ৬ মাস পর দেশে জিএসটি লাগু হওয়া উচিত ছিল। যাতে জিএসটি বিষয়ক সবকিছু লিপিবদ্ধ করা যায়। জিএসটিকে মহাকাব্যিক ভুল বলে ব্যাখ্যা করে মমতা জানিয়ে দেন তাঁরা জিএসটির অনুষ্ঠানে থাকছেন না। এদিন সেই রাস্তায় হাঁটল কংগ্রেসও। বামেরাও অনুপস্থিত থাকছে জিএসটি-র অনুষ্ঠানে।