স্বামী ধনঞ্জয় দাসজির কথায়, গুরু পূর্ণিমার দিন প্রত্যেক গুরুদেহের মধ্যে স্থিত সেই আদিগুরু ঈশ্বরের গুরুশক্তির বিশেষ প্রকাশ হয়, প্রত্যেক গুরুর শিষ্যগণ তাদের গুরুকে ওই দিন ভক্তির সঙ্গে সাক্ষাৎ ঈশ্বরজ্ঞানে পূজা করলে সেই আদিগুরুই পূজা করা হয় এবং তাঁরই বিশেষ আশীর্বাদ প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই জন্যই গুরু পূর্ণিমার দিন সকল সম্প্রদায়ের শিষ্যগণ নিজ নিজ গুরুদেবকে পুজো করে থাকেন।
বছরের একটা দিন গুরুকে সেবা করার একটা সুযোগও এই গুরু পূর্ণিমা তিথি। অন্যান্য দিন সাধারণ পুজো পেয়ে থাকলেও এদিন তাঁকে ঘিরেই উৎসব আনন্দে মেতে ওঠে শিষ্যকুল। শিষ্যদের কাছে গুরুকে স্মরণ করা, তাঁকে প্রণাম জানানো, তাঁকে পুজো করার এ এক সুবর্ণ সুযোগ।