রোগপ্রতিরোধে অনবদ্য, লালশাক কোন কোন রোগপ্রতিরোধ করে
শীতকাল লালশাকের সময় হলেও এখন সারা বছরই এর দেখা মেলে। সুস্থ থাকতে লালশাকের গুরুত্ব অপরিসীম। লালশাক রূপে যেমন মনোহারি, গুণেও তেমন কার্যকরী।
লালশাক বলে আমরা যাকে চিনি তা আসলে নটেশাকের একটা ধরণ। লালশাককে তাই অনেকে লাল নটেও বলে থাকেন। লালশাক ভাজা পছন্দ করেন না এমন লোক খুব কম আছেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়িতে প্রথম পাতে পোস্ত, বাদাম দিয়ে লালশাক ভাজা পরিবেশন করার রেওয়াজ আছে।
লালশাক রূপে যেমন মনোহারি, গুণেও তেমন কার্যকরী। শীতকাল লালশাকের সময় হলেও এখন সারা বছরই এর দেখা মেলে। সুস্থ থাকতে লালশাকের গুরুত্ব অপরিসীম।
এতে ক্যালসিয়াম, শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন বি ও ভিটামিন সি, ক্যারোটিন ও অন্যান্য খনিজ ভরপুর পরিমাণে রয়েছে।
প্রথম পাতে শাক খাওয়া খুব ভাল অভ্যাস। লালশাক খাওয়া তো অবশ্যই সু-অভ্যাসের একটি। লালশাক রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এর অ্যান্টিঅক্সিডান্ট ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। মস্তিষ্ক ও হৃদপিণ্ডকে শক্তিশালী করতে লালশাকের ভূমিকা আছে।
রক্ত শূন্যতা রোধ করতে লালশাক খুব ভাল কাজ দেয়। এছাড়া চোখের জন্যও লালশাক খাওয়া খুব উপকারি। দাঁত ও হাড়ের জন্য লালশাক উপকারি।