খোদ দিল্লিতেই এবার মিলল করোনা ভাইরাস আক্রান্ত। তাঁকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে একইসঙ্গে নোবেল করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ আক্রান্ত এক ব্যক্তির খোঁজ মিলেছে তেলেঙ্গানায়। তিনি নিজেই নাকি ফোন করে এ খবর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকে জানিয়েছেন। তিনি প্রথমে একটি বেসরকারি হাসপাতালে গেলেও এখন সরকারি হাসপাতালেই ভর্তি হয়েছেন। এর আগে কেরালাতে করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছিল। সকলেই ছাত্র। চিনের পড়তে গিয়ে ওই ভাইরাসে আক্রান্ত হন তাঁরা।
খোদ দিল্লি ও তেলেঙ্গানাতেও করোনা ঢুকে পড়ার ঘটনায় স্বভাবতই আতঙ্ক ছড়িয়েছে। যেভাবে করোনা দ্রুত ছড়াচ্ছে তাতে আশঙ্কার মেঘ তৈরি হচ্ছে। যদিও এদিন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন আশ্বস্ত করে জানিয়েছেন, করোনা আক্রান্তদের সম্বন্ধে মন্ত্রকের কাছে খবর আছে। তাঁদের আলাদা করে চিকিৎসা হচ্ছে। তবে এজন্য চিন্তার কোনও কারণ নেই। ভারতে যাতে এই ভাইরাস ছড়াতে না পারে সেজন্য যাবতীয় বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
খুব দরকার না থাকলে ভারতীয়দের চিন তো বটেই, এমনকি ইতালি, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরেও না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এছাড়া ইরান থেকে যাঁরা আসছেন তাঁদের পরীক্ষা করেই ঢোকানো হচ্ছে। ভারত-নেপাল সীমান্ত দিয়ে কেউ ঢোকার সময় তাঁকে পরীক্ষা করা হচ্ছে। যাতে ভারতে এই ভাইরাস না ছড়াতে পারে সেজন্য সবরকম চেষ্টা সরকার করছে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা