যাঁরা মনকষ্টে ভোগেন। তাঁদের জীবন সহজ হয়না। একাকীত্ব পেয়ে বসে। যা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় খোঁজেন তাঁরা। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন গবেষক এঁদের প্রবণতার ওপর কাজ করছিলেন। তাঁদের গবেষণা লব্ধ ফল হল এই ধরণের মনকষ্টে থাকা মানুষজন সিগারেট খান খুব বেশি। কম থেকে ক্রমশ তা বাড়তে থাকে। মনকষ্ট যত বাড়ে সিগারেটও তত বাড়ে। ধূমপায়ী থেকে চেন স্মোকারের পথে এগোন তাঁরা।
গবেষকেরা বলছেন, শুধু মনকষ্টে থাকা বলেই নয়, মানসিক চাপে থাকা, অতিরিক্ত রাগ, কোনও কিছু থেকে লজ্জা বা ভয় থেকেও মানুষের মধ্যে সিগারেটের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে। সিগারেট ছাড়াও অনেক সময় তাঁরা অন্য ধরণের মাদকেও ডুবে যান। ক্রমশ সিগারেটাসক্ত বা মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন তাঁরা।
গবেষকেরা আরও দেখেছেন যে মানসিক চাপে থাকা বা মনকষ্টে থাকা মানুষজনের সিগারেট পানে ঝোঁক অনেক বেশি। সাধারণ মানুষের তুলনায় অনেকটাই বেশি। যাঁরা মনকষ্ট থেকে সিগারেটে আসক্ত তাঁদের নিজেদের অভিজ্ঞতাও তাঁরা শেয়ার করেন গবেষকদের সঙ্গে। সেসব ভিডিও থেকে গবেষকদের কাজ এগোতে ও সিদ্ধান্তে পৌঁছতে সুবিধা হয়। এভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে গবেষণা চালিয়ে একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন তাঁরা। এক্ষেত্রে তাঁদের দেশে চলা পর্যবেক্ষণ রিপোর্টও কাজে দিয়েছে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা