এলিয়েন আছে ও পৃথিবীতেই ঘুরছে, দাবি করলেন নভশ্চর
এমন এক মহিলা যিনি চেনা ছক ভেঙে ব্রিটেনের প্রথম নভশ্চর। ১৯৯১ সালে তিনি মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন। চমকপ্রদ দাবি করে গোটা বিশ্বকে চমকে দিলেন।
ব্রিটেনের প্রথম নভশ্চর তিনি। মহাকাশে পাড়ি দেওয়া প্রথম ব্রিটিশ। যদিও তিনি কোথাও চেনা ছক ভেঙেই এই বিরল কৃতিত্বের অধিকারী। কারণ একটা প্রচলিত ধারনা রয়েছে যে কোনও দেশ থেকে প্রথম যিনি মহাকাশে পাড়ি দেন তিনি পুরুষ হন।
কিন্তু হেলেন শারম্যান এমন এক মহিলা যিনি এই চেনা ছক ভেঙে ব্রিটেনের প্রথম নভশ্চর। ১৯৯১ সালে তিনি মহাকাশে পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেই হেলেন এবার এক চমকপ্রদ দাবি করে গোটা বিশ্বকে চমকে দিলেন।
হেলেন শারম্যানের দাবি, এলিয়েন বা ভিনগ্রহের জীব কোনও কল্পনা নয়। এটা বাস্তব। এলিয়েন আছে। আর শুধু আছেই নয়, তারা এই পৃথিবীতেই রয়েছে। মানুষ কেবল তাদের দেখতে পাচ্ছেনা।
হেলেনের দাবি, এই ব্রহ্মাণ্ডে অসংখ্য গ্রহ, নক্ষত্র রয়েছে। ফলে তার কোনওটিতে প্রাণ থাকা অসম্ভব নয়। বরং সেটা আছে। হতে পারে সেসব গ্রহে যে প্রাণ রয়েছে তা অন্য রূপে রয়েছে।
হেলেনের এখন বয়স প্রায় ষাটের কোঠায়। ১৯৯১ সালে রাশিয়ার একটি মিশনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনি মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। গড়েছিলেন ইতিহাস। যদিও এখন অনেকেই নাকি তাঁর নাম ভুলে গেছেন বলে আক্ষেপ করেন হেলেন।
হেলেন এমনও দাবি করেন, তিনি যদি পুরুষ হতেন তাহলে মানুষ তাঁর নাম মনে রাখতেন। যেমন টিম পেক মহাকাশে পাড়ি দেওয়ার পরই হেলেনের নাম সকলে ভুলে গেছেন। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা