ভোটে জিতে একক সংখ্যা গরিষ্ঠ দল হয়েছিল ইমরান খানের তেহরিক-ই-ইনসাফ। কিন্তু নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল না। এদিকে ইমরানকে হারাতে একজোট হতে শুরু করেছিল বিরোধী দলগুলি। তারা এককাট্টা হয়ে সংখ্যা গরিষ্ঠতার ভোটাভুটিতে ইমরানকে পরাস্ত করতে চেয়েছিল। সেইমত শুক্রবার ভোটাভুটি হয়। সেখানেই কার্যত হেলায় জিতে যান ক্রিকেটার তথা রাজনীতিবিদ ইমরান খান। ৬৫ বছরের ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে কার্যত ছিটকে দেন একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের প্রধান শাহবাজ শরিফকে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, ইমরান পান ১৭৬টি ভোট। অন্যদিকে শরিফ পান ৯৬টি ভোট। শরিফের জন্য বড় ধাক্কা ছিল ৫৬টি আসন জয়ী পাকিস্তান পিপলস পার্টির ভোটদানে বিরত থাকা। যদিও ওই ৫৬টি ভোট পেলেও ইমরানকে ছুঁতে পারতেননা তিনি। ফলে ইমরান খানের এখন পাক প্রধানমন্ত্রী হওয়া কেবল সময়ের অপেক্ষা। আগামী শনিবারই পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করতে চলেছেন ইমরান খান।