একটা গোটা দিনে প্রাপ্তি বলতে কেবল ৪টি উইকেট। বাকিটা নিছক ব্যর্থ প্রচেষ্টা। ফলে চতুর্থ দিনের শেষে জয়ের যে ক্ষীণ আশাটা দেখা দিয়েছিল, তা পঞ্চম দিনের বিকেলে মাঠে মারা গেল। ড্র পেয়েই তুষ্ট থাকতে হল বিরাটের ছেলেদের। কিন্তু এমন তো হওয়ার ছিল না! চতুর্থ দিনেই ২ উইকেট পড়ে গিয়েছিল অজিদের। পঞ্চম দিনের সকালে পরপর ২ উইকেট পড়ে যায়। স্মিথ, রেনশ-র মত ব্যাটসম্যানেরা প্যাভিলিয়নে ফেরেন। এই পর্যন্ত ভারতের। কিন্তু তারপর চিনের প্রাচীরের মত দেওয়াল তুলে ভারতীয় বোলারদের সব লঙ্ঘন চেষ্টা বিফল করে দিলেন মার্শ আর হ্যান্ডসকম্ব। কিভাবে উইকেট আগলে খেলাকে হারের হাত থেকে বাঁচিয়ে ড্র করতে হয় তা দেখিয়ে দিয়ে গেলেন এই দুই অজি ব্যাটসম্যান। দিনের শেষ বল পর্যন্ত দাঁড়িয়ে ছিলেন হ্যান্ডসকম্ব। দিনেরে শেষে আরও ২টি উইকেট ফেলতে সমর্থ হন ভারতীয় বোলাররা। খেলা শেষ হওয়ার সময় অজিদের সংগ্রহ ছিল ৬ উইকেট হারিয়ে ২০৪ রান। প্লেয়ার অফ দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হয়েছেন পূজারা। অজিদের সঙ্গে শেষ টেস্ট ধরমশালায়। শুরু ২৫ মার্চ।