দাদা আইপিএস অফিসার। সন্ত্রাসদমনে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকতেই পারে। ২০১২ ব্যাচের আইপিএস ইনামুল হক মেগনু এখন ভারতের উত্তরপূর্বে কর্মরত। এমন এক দাদার ভাই সামসুল হক মেগনু-কে মঙ্গলবার গুলি করে মারল যৌথবাহিনী। পুলিশ জানাচ্ছে, ইউনানি ওষুধ নিয়ে পড়াশোনা করতে করতে সামসুল নাম লেখায় সন্ত্রাসবাদীদের খাতায়। মঙ্গলবার সেই সামসুল সহ ৩ সন্ত্রাসবাদী জড়িয়ে পড়ে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে। সেখানেই গুলিতে মৃত্যু হয় সামসুলের।
মঙ্গলবার জম্মু কাশ্মীরের সোপিয়ানে হেফ সারমল গ্রামে সন্ত্রাসবাদীরা লুকিয়ে আছে খবর পেয়ে গ্রাম ঘিরে ফেলে যৌথ সুরক্ষাবাহিনী। শুরু হয় ২ পক্ষে গুলির লড়াই। দীর্ঘক্ষণ গুলির লড়াই চলার পর অবশেষে ৩ সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যু হয়। যাদের মধ্যে সামসুল হক মেগনুও ছিল। খতম জঙ্গিদের পাশ থেকে ৩টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়। এই ৩ জঙ্গি হিজবুল মুজাহিদিন সদস্য বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।
(সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা)