৩ বছরেও শেষ হল না কাজ। তাই এখনও কাটোয়া-আজিমগঞ্জের মতো গুরুত্বপূর্ণ লাইনে পরীক্ষামূলক ট্রেনই চালাতে হল পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষকে। এখনো তাঁরা জানাতে পারলেন না কবে এই রুটে ডিজেলের পরিবর্তে ইলেকট্রিক ট্রেন চালানো সম্ভব হবে।
কাটোয়া-আজিমগঞ্জ রুটটি উত্তরবঙ্গ এবং মুর্শিদাবাদের সাথে যোগাযোগের একটি বড় মাধ্যম। কিন্তু এই রুটটি এখনো ইলেকট্রিক হয়নি বলে এই দূরত্ব যেতে ২ ঘণ্টার বেশি সময় লেগে যায়। ইলেকট্রিক ট্রেন চললে প্রায় আধ ঘণ্টা সময় বেঁচে যাবে।
রবিবার পরীক্ষামূলক ট্রেনটি চালিয়ে রেল কর্তৃপক্ষ দেখে নিলেন রুটে কোনও সমস্যা আছে কি না। ১২ বগির এই ট্রেন শিবলুন ও বিপ্রটিকুড়ি স্টেশনে প্ল্যাটফর্ম পাচ্ছে না। তাছাড়া বেশ কিছু প্ল্যাটফর্ম এখনো নিচু। সেই সব উন্নয়ন করে কবে ইলেকট্রিক ট্রেন চালানো যাবে তার উত্তর নেই রেলের কাছে।