দেশের প্রথম সারির রেল পরিষেবা হিসাবে রাজধানী, শতাব্দী ও দুরন্তকে ধরা হয়ে থাকে। এবার থেকে ‘অফ সিজনে’ এসব ট্রেনে সফরের ভাড়া যাত্রীদের কম গুনতে হতে পারে বলেই একটি প্রথমসারির সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইঙ্গিত দিলেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। শুধু অফ সিজন বলেই নয়, ট্রেনের সব আসন ভর্তি না হলেও মিলতে পারে এই সুবিধা।
২০১৬ সালে রেলমন্ত্রক চালু করেছিল ফ্লেক্সি ফেয়ার সিস্টেম। তারপর থেকে ট্রেনের টিকিটের মূল্যবৃদ্ধিই দেখেছেন দেশবাসী। রাজধানী, শতাব্দীর ভাড়া এতটাই বেড়েছে যে অনেক সময়ে তা গন্তব্যে পৌঁছনোর জন্য বিমান টিকিটের সমান হয়ে যাচ্ছে। ফলে অনেকেই ট্রেনে টিকিট কাটার রাস্তায় না হেঁটে ওই টাকাই যখন গুনতে হবে তখন বিমানে ভ্রমণকেই শ্রেয় হিসাবে বেছে নিচ্ছেন। তবে রাজধানী, দুরন্ত বা শতাব্দীতে অফ সিজন বা আসন ভর্তি না হলে ভাড়া কমানোর বিষয়টি এখনও চিন্তাভাবনার স্তরেই আছে। কোনও ঘোষণা হয়নি। যদিও স্বয়ং রেলমন্ত্রী যখন ইঙ্গিত দিয়েছেন তখন তা বাস্তবায়িত হওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্ট বলেই মনে করছেন সকলে।