ম্যাচের ৬ মিনিটের মাথায় দ্যুতির পা থেকে কলকাতার করা গোল কিন্তু আখেরে কাজে এল না। ম্যাচের ৭৬ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি থেকে গোল করে গোয়াকে সমতায় ফিরিয়ে আনেন জফ্রে। এরপর দু’দল চেষ্টা চালিয়ে গেলেও আক্রমণ ফলপ্রসূ হয়নি। কোনও দলই বিপক্ষের জালে বল জড়াতে পারেননি। খাতায় কলমে যদিও কলকাতার আক্রমণ গোয়ার চেয়ে অনেকটাই বেশি ছিল। এদিন রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই মেক্সিকোর রেফারি কড়া হাতে ম্যাচের রাশ ধরেন। পরপর হলুদ কার্ড দেখাতে থাকেন দু’দলের খেলোয়াড়দের। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই ৭ মিনিটের ব্যবধানে দু’দলের খেলোয়াড় লাল কার্ড দেখে মাঠের বাইরে চলে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত দু’দলকেই ১০ জন করে খেলোয়াড় নিয়ে খেলা শেষ করতে হয়। তবে এদিন যদি সকলের মধ্যে কেউ নজর কেড়ে থাকেন তিনি গোয়ার গোলকিপার শুভাশিস রায়চৌধুরী। বাংলার এই ফুটবলারের অসামান্য দক্ষতায় গোয়া অনেকগুলো অবশ্যম্ভাবী গোলের হাত থেকে রেহাই পায়।