কোন সিনেমা তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট, ৩ দশক পর সেকথা জানালেন কাজল
একটি সিনেমা তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট ছিল। যা তাঁর জীবন বদলে দিয়েছিল। ৩ দশক পর সেই গোপন কথা আর গোপন রইল না।
এখন তিনি অজয় দেবগণের ঘরণী। একটা সময় জুড়ে বলিউডে পরপর হিট সিনেমা উপহার দেওয়া কাজল এখন আর সেভাবে সিনেমা করেননা। তবে একটি ওটিটি সিরিজে তাঁকে হালে দেখা গিয়েছিল। সেই কাজল ৩ দশক পর তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট নিয়ে কথা বললেন।
কাজল জানিয়েছেন, সে সময় প্রচুর কাজের চাপে তিনি ভেঙে পড়ছিলেন। সে ২৯ বছর আগের কথা। সেই সময় তিনি একটি সিনেমায় কাজ করেন। যা কেবল একটি সিনেমা ছিলনা। তাঁর জীবনের একটা বড় ব্রেকও ছিল।
সেই সিনেমাকেই তাঁর জীবনের টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করেন কাজল। যা তাঁর মতে তাঁর জীবন বদলে দিয়েছিল। সিনেমাটির নাম ‘উধার কি জিন্দেগি’।
এটি ছিল আদপে ১৯৯১ সালের একটি তেলেগু সিনেমার হিন্দি উপস্থাপনা। সেটিই আবার কন্নড় ভাষায় ১৯৯২ সালে তৈরি করেন তেলেগু সিনেমাটির পরিচালক কেভি রাজু।
সেই কেভি রাজুই আবার ১৯৯৪ সালে এই সিনেমাটি হিন্দিতে তৈরি করেন। যে সিনেমায় কাজল ছাড়াও ছিলেন জিতেন্দ্র, মৌসুমি চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ। সিনেমাটি বক্স অফিসে ভাল ফল করে। কিন্তু তার চেয়েও হয়তো বেশি ভাল ফল করে কাজলের জীবনে। যা তাঁর জীবন বদলে দেয়।
প্রসঙ্গত কাজল ১৯৯২ সালে ডেবিউ করেন ‘বেখুদি’ সিনেমাটি দিয়ে। তার পরের বছর ‘বাজিগর’-এর মত হট সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এমনকি ১৯৯৪ সালে ‘উধার কি জিন্দেগি’ ছাড়াও অভিনয় করেন ‘ইয়ে দিল্লগি’ সিনেমায়। সেটিও সুপারহিট হয়। কিন্তু কাজলের মতে উধার কি জিন্দেগি তাঁর জীবনে বদলে দিয়েছিল। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা