কালীপুজো হোক বা দিওয়ালী। আতসবাজি মাস্ট। এ উৎসবের অন্যতম অঙ্গই তো আতসবাজির রোশনাই! এবার অবশ্য বাজি পোড়ানোর সময় বেঁধে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত পোড়ানো যাবে বাজি। তাতে কী! ২ ঘণ্টা কম সময় নয়। ফলে বাজি বিক্রিতে নেই ভাটার টান। রাত পোহালেই কালীপুজো। ফলে তার আগে থেকেই তুঙ্গে বাজির বিকিকিনি। টালা পার্ক সহ কলকাতার কয়েক জায়গায় যেমন বাজি বাজার বসেছে, তেমনই পাড়ায় পাড়ায় বসেছে বাজির পসরা।
সাধারণত যাঁরা কাছাকাছি থাকেন বা যাঁরা বেশি পরিমাণে বাজি কিনতে চান বা যাঁরা বাজির বিভিন্ন নতুন ধরণের খোঁজ করেন, তাঁরা সাধারণত বাজি বাজারে গিয়ে বাজি কিনতেই পছন্দ করেন। তবে যাঁরা বাড়ির কচিকাঁচাদের মুখে হাসি ফোটাতে টুকটাক চরকি, ফুলঝুরি, রংমশাল, ছোট তুবড়ি, ইলেকট্রিক তার বা রঙিন ফুলঝুরি কিনে থাকেন, তাঁরা পাড়ার দোকান থেকেই সেরে ফেলেন মরসুমি এই কেনাকাটা। একটাই তো দিন! কয়েক ক্ষেত্রে একটু বেশি দাম পড়ছে জেনেও কিনে নেন বাজি। তারপর রাতের কালো আকাশ রঙিন করে মেতে ওঠেন আতসবাজির রোশনাইতে।