
বাক্যরচনা না পারায় গৃহশিক্ষিকার নির্মম অত্যাচারের শিকার হতে হল সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রকে। তার সারা গায়ে কালশিটের দাগ পড়ে গেছে। মাঝে মাঝেই জ্বর বাড়ছে। সারা গায়ে ব্যথা। এই অবস্থায় আপাতত শয্যাশায়ী ওই ছাত্র। যোধপুর পার্কের একটি স্কুলের ওই ছাত্রের দাবি, গত বৃহস্পতিবার সে পড়তে দিদিমণির কাছে যায়। সেখানে সে ও তার কয়েকজন বন্ধু বাক্যরচনা না পারায় তাদের শাস্তি দেন দিদিমণি। কি শাস্তি? একটি ভাঙা কাঠের স্কেল দিয়ে শুরু হয় তাদের বেদম মার। প্রায় আধঘণ্টা ধরে চলে দফায় দফায় পেটানি। ছাত্রদের যন্ত্রণা দেখেও উন্মত্ত মারমুখী অবস্থা থেকে বার হতে পারেননি ওই শিক্ষিকা। পরে তাঁকে সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হলে অনুতাপ তো দূরে থাক, বরং যথেষ্ট উষ্মা প্রকাশ করে অভিযুক্ত শিক্ষিকা দাবি করেন ছাত্রদের শিক্ষা দিতে এভাবে মারার অধিকার তাঁর আছে!