নোট বাতিলের কথা বিজেপি জানত। জানত না অন্যরা। সেটা কেন হবে? জানলে সবাই তাঁর গচ্ছিত টাকা আগেভাগে ব্যাঙ্কে ফেলে দিতে পারত! এদিন এই প্রশ্ন তুলে বিজেপির অস্বস্তি কিছুটা হলেও বাড়ালেন সিপিএম বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী ও দলীয় নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র। তাঁদের দাবি, গত ১ নভেম্বর একটি ব্যাঙ্কে বিজেপির প্যান নম্বরে ৭৫ লক্ষ টাকা জমা পড়ে। ৫ নভেম্বর ওই ব্যাঙ্কে বিজেপি জমা দেয় ১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা। পরে ৮ নভেম্বর ২ দফায় ১ কোটি টাকা একই অ্যাকাউন্টে জমা দেয় বিজেপি। অর্থাৎ ৭ দিনে বিজেপি ৩ কোটি টাকা ওই ব্যাঙ্কে ফেলে।
গত ৮ নভেম্বর সন্ধেয় প্রধানমন্ত্রী নোট বাতিলের কথা ঘোষণা করেন। এরমধ্যে একটা যোগসূত্র দেখছেন সুজনবাবুরা। তাঁদের প্রশ্ন টাকা বাতিল হচ্ছে একথা আগে থেকে খবর না থাকলে ঠিক ৮ তারিখ পর্যন্তই কেন বিজেপি ব্যাঙ্কে মোটা অঙ্কের টাকা গচ্ছিত করল? বিষয়টা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে জলঘোলা হতে শুরু করেছে। চাপে পড়েছে বিজেপি।