রোগী মৃত্যু মানেই চিকিৎসায় গাফিলতি নয়। যে ঘটনা ঘটেছে তা চলতে থাকলে হাসপাতাল বন্ধ করে দিতে হবে। যে কিশোরীর মৃত্যু ঘিরে হাসপাতালে ভাঙচুর, তাকে যখন আনা হয় তখনই তার বাঁচার আশা ১০ শতাংশেরও নিচে বলে পরিবারকে জানানো হয়েছিল। সিএমআরআইতে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ করে তাণ্ডবের ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর এভাবেই মুখ খুলল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতাল নিজেদের মত বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে বলেও জানানো হয়েছে। এদিকে গত বুধবার তাণ্ডবের পর পুলিশ সুরক্ষার আশ্বাসর দেওয়ার পরই তারা ফের রোগী ভর্তি শুরু করেছেন বলেও জানানো হয়েছে। এদিকে সিএমআরআইতে ভাঙচুরের ঘটনায় রাতভর তল্লাশি চালিয়ে ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজ চলছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করেছে পুলিশ। এদিকে ধৃত ৩ জনকে এদিন আদালতে পেশ করা হলে তাদের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।