বিউটি পার্লারে কাজ করতে চেয়েছিলেন তিনি। বলেও রেখেছিলেন কয়েকজনকে। আচমকাই এসে যায় সেই সুযোগ। তাঁর মোবাইলে ফোন করে এক যুবক জানায় কাজ করতে চাইলে পূর্ব যাদবপুরের একটি বিউটি পার্লারে চলে আসতে। দ্রুত সেখানে হাজির হন তরুণী। কিন্তু সেখানে তখন অন্য কিছুই অপেক্ষা করছিল তাঁর জন্য। অভিযোগ বিউটি পার্লারে পৌঁছতেই রামকুমার ও আর এক যুবক তাঁকে মত্ত অবস্থায় ধর্ষণ করে। সেই ছবিও ক্যামেরায় তুলে রাখে রাজকুমার। পরে ওই তরুণীকে জানায় পুলিশকে গণধর্ষণের বিষয়ে বিন্দু বিসর্গও জানানোর চেষ্টা করলে সব ছবি সোশাল সাইটে আপলোড করে দেবে সে। পুলিশের কাছে এমনই অভিযোগ জানিয়েছেন নির্যাতিতা তরুণী। এরপর তরুণীর অভিযোগেই তদন্তে নামে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় ২ অভিযুক্তকে। যে ক্যামেরায় তরুণীর ছবি তুলে রেখেছিল অভিযুক্ত রাজকুমার, সেই ক্যামেরাটিও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।