রাজ্যপালের বক্তব্যে এমন কিছু ছিল না যারজন্য মুখ্যমন্ত্রী আহত হতে পারেন। রাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ কোনও কিছু ঘটলে তা মুখ্যমন্ত্রীর গোচরে আনা রাজ্যপালের দায়িত্ব। সেটাই করা হয়েছে। সব দেখেও চুপচাপ বসে থাকা রাজ্যপালের পক্ষে সম্ভব নয়। এদিন রাজভবনের তরফে এমনই জানানো হয়েছে। বসিরহাটের উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে এদিন মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন করেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী। ফোনে কথোপকথনের পর মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলনে ক্ষোভ উগরে দেন। তাঁর দাবি, রাজ্যপাল ফোনে তাঁকে অপমান করেছেন। হুমকি দিয়েছেন। ছোটবেলা থেকে তিনি রাজনীতি করছেন। কিন্তু এমন অপমানিত কখনও হতে হয়নি। মুখ্যমন্ত্রীর এই দাবির পাল্টা হিসাবেই এরপর রাজভবনের তরফে বক্তব্য পেশ করা হয়।