সোমবার মনোনয়ন দাখিল করাকে কেন্দ্র করে শাসক দলের চোখরাঙানির ভুরিভুরি অভিযোগ সামনে এসেছে। এদিন তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় পাল্টা বলেন, বিরোধীরা তাঁদের ওপর আক্রমণের কথা বারবার বলছেন। কিন্তু এর মধ্যেই ৫ জন তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। কই সেকথা তো কেউ বলছে না! তাঁর দাবি, বিরোধীরা মনোনয়ন পেশ করতে পারছেন না বলে দাবি করে কমিশন থেকে হাইকোর্ট সর্বত্র ‘নাটুকে কান্না’ কাঁদছে। কিন্তু হিসেব বলছে তাঁরা যথেষ্টই মনোনয়ন দাখিল করতে পেরেছেন। বরং বিজেপি ঝাড়খণ্ড থেকে সুপারি কিলার নিয়ে এসে এ রাজ্যে শান্তি বিঘ্নিত করছে বলে দাবি করেন পার্থবাবু।
অন্যদিকে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের দাবি তৃণমূল মনোনয়ন দাখিল করতে দিতেই ভয় পাচ্ছে। তাই তাঁদের প্রার্থীদের মনোনয়ন দাখিল করতে দিচ্ছে না। কারণ তৃণমূল জানে বিজেপি প্রার্থী দিতে পারলে তাঁরা হেরে যাবে। রাজ্যে গণতন্ত্র বলে কিছু নেই বলে দাবি করে দিলীপবাবু এদিন বলেন, যা পরিস্থিতি তাতে ৩৫৬ ধারা জারি করেই ভোট করানো উচিত। সিপিএমের তরফে সূর্যকান্ত মিশ্র দাবি করেন রাজ্যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই। চারিদিকে সন্ত্রাস চালাচ্ছে শাসক দল।