দশমীর দুপুর থেকেই শুরু হয়ে যায় গঙ্গার ঘাটে ঘাটে বিসর্জনের পালা। গত শুক্রবার বিজয় দশমীর রাতে কলকাতার প্রায় দেড় হাজার ঠাকুর ভাসান হয়েছে বলে খবর। তৎপর পুরসভাও। গঙ্গা-দূষণ রোধে প্রতি বছরের মত এবছরও বিভিন্ন ঘাটে ছিল পে লোডার, ক্রেন, জঞ্জালের লরি। শনিবার সকাল থেকেই শুরু হয়ে যায় ঘাট পরিস্কারের কাজ। শুক্রবার দুপুরে সব ব্যবস্থা নিজে সরেজমিনে দেখে যান মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়।
দুপুর থেকেই শুক্রবার গঙ্গার ঘাটে শুরু হয় বাড়ির ঠাকুর বিসর্জন। সন্ধে নামতেই শুরু হয় বারোয়ারি পুজোর বিসর্জন। শনিবারও বেশ কিছু প্রতিমা নিরঞ্জনের কথা। ফলে এদিনও সমান তৎপরতা থাকছে বিভিন্ন ঘাটে। থাকছে পুলিশি বন্দোবস্ত। এমনকি জলপথে নজরদারি। তবে সবচেয়ে বেশি বিসর্জন হবে আগামী রবিবার। সোমবার থেকে অনেক অফিসের দরজা খুলছে। ফলে রবিবার ভাসান সবচেয়ে বেশি। অনেক বারোয়ারি আবার শনিবার বিসর্জন দিতে চায়না। তারাও রবিবারই ভাসান দেবে। ২২ অক্টোবর আবার মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে কার্নিভাল। সেখানে জায়গা পেয়েছে কলকাতার অন্যতম সেরা পুজোগুলি।