Lifestyle

চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যের পিছনে হাত রয়েছে বিশেষ একটি খাবারের, কি সেই খাবার

চন্দ্রযান-৩ মিশন সফল করে চাঁদে ভারতের পদার্পণ গোটা বিশ্বকে অবাক করেছে। তবে এই সাফল্যের পিছনে একটা বড় অবদান রয়েছে বিশেষ এক খাবারের।

চন্দ্রযান-৩–এর সাফল্যের হাত ধরে ভারত এখন মহাকাশ গবেষণার জগতে গোটা বিশ্বের অন্যতম শক্তি। আমেরিকা, রাশিয়া ও চিনের পর ভারতই প্রথম চাঁদে পৌঁছতে পারল। চন্দ্রযানের সাফল্যের জন্য ইসরোর বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের যতই তারিফ করা হোক তা কম পড়বে বলে জানিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

কিন্তু ইসরোর বিজ্ঞানীদের এই সাফল্যের পিছনে যে অন্য এক হাত রয়েছে সেকথা অনেকেরই জানা ছিলনা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্যা ওয়াশিংটন পোস্ট-কে এই মিশনের এক বিজ্ঞানী ভেঙ্কটেশ্বর শর্মা জানিয়েছেন, চন্দ্রযান-৩-কে সফল করতে ইসরোর বিজ্ঞানীদের অতিরিক্ত সময় থেকে দিনের পর দিন কাজ করতে হয়েছে। অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে। এই পরিশ্রম অনেকটাই লাঘব করেছিল বিকেল ৫টা বাজলেই ইসরোর তরফ থেকে মশালা ধোসা এবং ফিল্টার কফি পরিবেশন।


এজন্য কোনও অর্থ ব্যয় করতে হতনা। ইসরোর তরফে এই বিশেষ ব্যবস্থা করা হয় বিজ্ঞানীদের জন্য। যা তাঁদের কাজের উৎসাহ ও আনন্দ বাড়িয়ে দিয়েছিল। সকলকে উৎসাহ দিয়েছিল।

ফলে তাঁরা আনন্দের সঙ্গে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে দ্বিধা করেননি। ভেঙ্কটেশ্বর শর্মার এই বক্তব্য বহু সংবাদমাধ্যমে দ্যা ওয়াশিংটন পোস্ট-কে উদ্ধৃত করে প্রকাশিত হয়েছে।


Food
দক্ষিণ ভারতীয় খাবার, প্রতীকী ছবি

এই মশালা ধোসা প্রেরণা দিয়েছিল আরও ভাল কাজের। অবশ্যই এটা হালকা ছলে বললেও ইসরোর বিজ্ঞানীরা কিন্তু অক্লান্ত পরিশ্রমেই চন্দ্রযান-৩-কে সফল করেছেন।

বিক্রমের সফট ল্যান্ডিং হয়েছে চাঁদের এমন এক জায়গায় যেখানে এর আগে কেউ কখনও যেতে পারেনি। সেখানেই এখন রোভার প্রজ্ঞান তার নানা খোঁজ দিয়ে সকলকে চমকিত করছে।

Show Full Article

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button