নীল বিচ হয়ে গেল দেশের ২টি সমুদ্র সৈকত
দেশের ২টি সমুদ্রসৈকত নীল বিচ হয়ে গেল। যা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এই নিয়ে দেশের ১২টি বিচ নীল সমুদ্রসৈকত হয়ে গেল।
নীল হল সমুদ্রসৈকত। যা অবশ্যই দেশের জন্য এক বড় প্রাপ্তি। এ দেশে সমুদ্রসৈকতের অভাব নেই। কিন্তু তার মধ্যে এই নিয়ে মাত্র ১২টি এমন সমুদ্র সৈকত রয়েছে যা নীল বিচ হয়ে গেল।
দেশের যে ২টি সমুদ্রসৈকত নীল বিচ হয়ে গেল সেখানে রয়েছে হাজারো সুবিধা। মূলত এই ২টি বিচ বিখ্যাত তার সাদা বালি, নীল লেগুন, ঝকঝকে পরিস্কার বালি, অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পর্যটকদের জন্য নানা জলক্রীড়ার সুব্যবস্থা, সমুদ্রে স্নান করতে নামা মানুষজনের সুরক্ষার যাবতীয় বন্দোবস্ত এবং আরও অনেক কিছুর জন্য।
আন্তর্জাতিকভাবে কোনও সমুদ্রসৈকতকে তখনই নীল বিচ তকমা দিয়ে নীল পতাকা প্রদান করা হয় যখন ফাউন্ডেশন অফ এনভায়রনমেন্ট এডুকেশন নামে সংগঠনের নির্দিষ্ট ৩৩টি শর্ত সেখানে পূরণ হয়। আর সেই ৩৩ শর্ত পূরণ করল ভারতের লাক্ষাদ্বীপের ২টি বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত মিনিকয় থুন্ডি বিচ এবং কাদমত বিচ।
সমুদ্রসৈকত কতটা পরিবেশ বান্ধব এবং পর্যটকদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুরক্ষার ব্যবস্থা কতটা পাকাপোক্ত তার ওপর নির্ভর করে এই নীল বিচ তকমা পাওয়া।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই ২টি বিচের এই নীল বিচ তকমা পাওয়ার জন্য লাক্ষাদ্বীপের ২ সমুদ্র সৈকতের স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। কারণ স্থানীয় মানুষজন পর্যটকদের সঙ্গে কতটা ভাল ব্যবহার করছেন তাও দেখা হয়।
দেখা গেছে মিনিকয় থুন্ডি বিচ এবং কাদমত বিচ, এই ২ সমুদ্রসৈকতের আশপাশের বাসিন্দারা পর্যটকদের সঙ্গে খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা