২০১৫ সালে তাঁর সঙ্গে প্রথম দেখা হয় মিমোর। তারপর ঘনিষ্ঠতা। আর সেই ঘনিষ্ঠতার জেরে তারপর থেকে বারবার তাঁদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি যখন তিনি গর্ভবতী হয়ে পড়েন তখন তাঁকে কিছু ট্যাবলেট খাওয়ান মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মহাক্ষয় চক্রবর্তী অর্থাৎ মিমো। তাঁকে জানান এই সময়ে তিনি তাঁর কেরিয়ারে মনোনিবেশ করতে চান। তাই তাঁকে গর্ভপাত করাতে হবে। গর্ভপাতে তাঁকে কার্যত বাধ্য করা হয়। এমনই অভিযোগ করলেন এক ভোজপুরী অভিনেত্রী। তাঁর আরও দাবি, মিমো শারীরিক সম্পর্ক করার সময় তাঁকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এতদিন সহবাসের পর তিনি বেঁকে বসেছেন। ওই অভিনেত্রীকে তিনি বিয়ে করতে রাজি নন। এমনকি তাঁদের প্রভাব প্রতিপত্তির কথা জানিয়ে ওই অভিনেত্রীকে নাকি মিমোর মা যোগিতাও বারবার ফোন করেন। ভয় দেখান। দিল্লির রোহিণী আদালতে এমনই অভিযোগ করেছেন ওই অভিনেত্রী।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী মিমোর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, প্রতারণা ও জোর করে গর্ভপাতের মামলা রুজু হয়েছে। পার পাননি মা যোগিতাও। তাঁর বিরুদ্ধেও মামলা রুজু হয়েছে। সামনের ৭ তারিখে মিমোর বিয়ে। এমন খবর ছড়িয়ে পড়েছে। ঠিক তার আগেই মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলের বিরুদ্ধে ভোজপুরী অভিনেত্রীর এমন অভিযোগ কিন্তু মিঠুনের পরিবারকে চাপের মুখে ঠেলে দিল।