আগামী ৯ অগাস্ট থেকে রাজ্যের সর্বত্র শুরু হবে ‘বিজেপি ভারত ছাড়ো’ কর্মসূচি। সব কোণার সাংসদ থেকে স্থানীয় নেতৃত্ব সবাই এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। ব্লকে ব্লকে, বুথে বুথে হবে জনসংযোগ অভিযানও। এই পুরো কর্মসূচি চলবে ৩০ অগাস্ট পর্যন্ত। ৯ অগাস্ট শুরুর দিন ও ৩০ অগাস্ট সমাপ্তির দিন তিনি নিজে কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। ৯ অগাস্ট কোথায় তিনি এই কর্মসূচির সূচনা করবেন তা অবশ্য এদিন জানাতে পারেননি তৃণমূলনেত্রী। এরমধ্যে ১৪ ও ১৫ অগাস্ট এই কর্মসূচির মধ্যেই পালিত হবে স্বাধীনতা দিবস। ২৮ অগাস্ট তৃণমূল ছাত্র সংগঠন এই কর্মসূচি আলাদা করে পালন করবে। এছাড়া ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবসে প্রত্যেক স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের সম্মান জানানোর আহ্বান জানান মুখ্যমন্ত্রী।
এদিন কার্যত বছরান্ত পর্যন্ত কর্মসূচি সভামঞ্চ থেকেই সাজিয়ে দেন মমতা। জানান, ৭ অগাস্ট রাখিবন্ধন উৎসব। ওই দিনটি রাজ্য জুড়ে সম্প্রীতি দিবস হিসাবে পালন করবে তৃণমূল। রাখিবন্ধনের মধ্যে দিয়ে তৈরি হবে সম্প্রীতির বন্ধন। তবে ৫ সেপ্টেম্বরের পর থেকে ভাইফোঁটা পর্যন্ত যে তৃণমূল কোনও কর্মসূচি রাখছে না তাও এদিন জানিয়ে দেন তৃণমূলনেত্রী। তবে নভেম্বর ও ডিসেম্বরে কোমরবেঁধে ফের ময়দানে নামবে তারা। উৎসবের মরসুম এবার অক্টোবরেই শেষ। তাই বছরের শেষ ২ মাস বুথে বুথে লাগাতার সম্মেলন করবে তৃণমূল। এলাকার প্রতিষ্ঠিত মানুষজনকে সঙ্গে করে দলের ছোট বড় সব নেতা একত্রে জনসংযোগ যাত্রা করবেন।