কারও সঙ্গে কোনও ঝগড়া নেই। তবে ব্যক্তিগত কারণে শোভন চট্টোপাধ্যায় এর আগেও ৩-৪ বার ইস্তফা দিতে চেয়েছিলেন। এবার শোভন চট্টোপাধ্যায় ইস্তফা দেওয়ার পর তাঁর মনে হয়েছিল হয়তো কিছুদিন কাজ থেকে বিরতি নিতে চাইছেন শোভনবাবু। তাই তাঁর ইস্তফা গ্রহণ করা হয়। তাঁকে মেয়র পদ থেকেও সরতে বলা হয়। এদিন কলকাতা পুরসভার কাউন্সিলরদের নিয়ে আলিপুরে একটি বৈঠকে একথা পরিস্কার করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও জানান গত মঙ্গলবার শোভন চট্টোপাধ্যায় ইস্তফা দেওয়ার পরও তাঁর সঙ্গে কয়েকবার ফোনে কথা বলেন তিনি। ফিরহাদ হাকিমকে দিয়েও কথা বলান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী এদিন পরিস্কার করার চেষ্টা করেন যে তিনি এবারও শোভনবাবুকে ইস্তফা দেওয়া থেকে বিরত করার চেষ্টা করেছিলেন। হয়ত শোভনবাবুই অনড় থাকেন। প্রসঙ্গত এদিনও কাউন্সিলরদের বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়।