মেয়ের মৃত্যুর পর থেকেই এই খুনের সঠিক তদন্তের জন্য বুকভরা হাহাকার নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সাহায্য চেয়ে আসছিলেন মিতার বাবা সহদেব দাস। সেই আবেদনেই এদিন সাড়া দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
সূত্রের খবর, এদিন নবান্ন থেকে মিতা মণ্ডলের বাপের বাড়িতে ফোন যায়। দুপুরে নবান্নে এসে মিতার বাবা সহদেব দাস সহ পরিবারের লোকজন দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পর মুখ্যমন্ত্রী জানান, মিতা মণ্ডলের পরিবারের একজনকে সরকারি চাকরি দেবে রাজ্য সরকার। মিতার বাবা সহদেব দাসের চিকিৎসার যাবতীয় দায়িত্বও সরকারি খরচেই করার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এমনকি দাস পরিবারের বাজারে যে ৭০ হাজার টাকা ধার রয়েছে তাও মেটানো নিয়ে ভেবে দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী। দরিদ্র পরিবারে অনটন থাকা সত্ত্বেও মেধাবী মেয়েকে অনেক কষ্ট করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ানোর জন্য দাস পরিবারের প্রশংসাও করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি মিতার মৃত্যু রহস্যের সঠিক তদন্ত করা হবে বলেও দাস পরিবারকে আশ্বস্ত করেছেন তিনি।