মঙ্গলগ্রহের অজানা সত্যি বিশ্বকে জানালেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা
মহাকাশ বিজ্ঞানে বড় সাফল্য পেলেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা। মঙ্গলগ্রহ সম্বন্ধে এমন এক তথ্য তাঁরা বিশ্বকে জানালেন যা এতদিন অজানাই ছিল।
মঙ্গলগ্রহের কত কিছুই তো অজানা। যদিও মঙ্গলগ্রহে যান পাঠানোর পর অনেক কিছু জানা যাচ্ছে। তারপরেও লাল গ্রহকে মানুষ কতটুকুই বা চেনেন। মঙ্গলকে যদি আগামী দিনের বাসস্থান হিসাবে বেছে নিতে হয় তাহলে তো তাকে পুরোপুরি চিনতেই হবে।
মঙ্গলে মানুষ পাঠাতে গেলেও তাকে চেনা জরুরি। সে চেষ্টা জোরকদমে চালিয়ে যাচ্ছেন মহাকাশ বিজ্ঞানে শক্তিশালী দেশের বিজ্ঞানীরা। যে তালিকায় ভারতও রয়েছে।
মহাকাশ বিজ্ঞানে ভারত যে এখন বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর রাষ্ট্র তা চাঁদে পা রাখার পরই ভারত বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছে। সেই ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এবার মঙ্গলগ্রহের এমন এক দিক বিশ্বের সামনে তুলে ধরলেন যা এতদিন অজানা ছিল।
মঙ্গলগ্রহের সর্বত্র চৌম্বকীয় ক্ষেত্র কাজ করেনা। মঙ্গলগ্রহের যে ভূত্বক রয়েছে তা মঙ্গলগ্রহ জুড়ে সর্বত্র চৌম্বকীয় শক্তির যোগান দিতে পারেনা।
মঙ্গলের সর্বত্র তাই চৌম্বকীয় শক্তি কাজ করেনা। তবে যেটুকু অংশে করে সেই অংশ মঙ্গলের আয়নোস্ফিয়ারকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটা এতদিন অজানাই ছিল। প্রসঙ্গত মঙ্গলগ্রহের দক্ষিণ অংশের কিছু কিছু জায়গার ভূত্বকে চৌম্বকীয় শক্তি খাপছাড়া ভাবে সক্রিয়। সর্বত্র নয়।
নবি মুম্বইতে অবস্থিত ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ জিওম্যাগনেটিজম-এর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের খোঁজ এবং তার লাল গ্রহের আয়নোস্ফিয়ারে প্রভাব আগামী দিনে মঙ্গলে আরও রোবট যান পাঠাতে এবং তার পরবর্তীকালে মানুষ পাঠাতে প্রভূত সাহায্য করবে। — সংবাদ সংস্থার সাহায্য নিয়ে লেখা