অ্যাওয়ে ম্যাচে বেঙ্গালুরুর মাঠে খেলতে নেমে ৯ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন মোহনবাগানের শুভাশিস বোস। খেলার ৬৯ মিনিটে ফের হলুদ কার্ড দেখায় শুভাশিসকে মাঠ থেকে বেরিয়ে যেতে হয় লাল কার্ড দেখে। ম্যাচের বাকি অংশটা ১০ জনেই খেলতে হয় মোহনবাগানকে। সে সময় বার বার মোহন গোলে আক্রমণ হানে সুনীল ছেত্রীর বেঙ্গালুরু। ১১ জনে খেলার সুযোগ পুরোদমে কাজে লাগিয়ে মোহনবাগানের গোলে বল জড়াতে কোনও সুযোগ হাতছাড়া করেনি তারা। কিন্তু গোলটা বাদ দিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় তাদের। এদিন খেলার শুরু থেকেই ছন্দে ছিল সঞ্জয় সেনের ছেলেরা। বার বার বেঙ্গালুরুর বক্সে হানা দিলেও গোলের মুখ খুলতে পারেননি সনি নর্ডি, ডাফি,কাতসুমিরা। দ্বিতীয়ার্ধেও মোহন আক্রমণ বজায় ছিল। তবে ৬৯ মিনিটে ১০ জন হয়ে যাওয়ার পর রক্ষণেই বেশি জোড় দিতে হয় মোহনবাগানকে। যদিও একটা ফ্রি কিক থেকে কাতসুমি বেঙ্গালুরুর জালে বল জড়ালেও রেফারি তা নাকচ করে দেন। বরং বেঙ্গালুরুর গোলকিপার অরিন্দম ভট্টাচার্যকে ধাক্কা মারার জন্য হলুদ কার্ড দেখতে হয় কাতসুমিকে। এই ম্যাচের পর লিগ টেবিলে ১২ ম্যাচ খেলে ৩ নম্বর জায়গায় মোহনবাগান। ১ নম্বরে আইজল ও ২ নম্বরে ইস্টবেঙ্গল।